মিলক গ্রহে মানুষ pdf download milok grohe manush

Rate this post

মিলক গ্রহে মানুষ pdf download Science Fiction. milok grohe manush bangla onubad pdf ebooks.

adrish bardhan stories pdf || adrish bardhan science fiction pdf

মিলক গ্রহে মানুষ বইয়ের একাংশঃ

যাত্ৰা হ’ল শুরু ( ১ ) milok grohe manush pdf download

আজ হতে বিশ বছর পরে । মস্ত এক প্রাঙ্গণের মাঝে সারি সারি দাঁড়িয়ে পনেরােটি রকেট – বিমান । পুরাে একটি কোয়াড্রন আজ পৃথিবী ত্যাগ করবে । বিশাল বিশাল রকেটগুলোর চারপাশে তাই জেগেছে কর্মচাঞ্চল্য , সূর্যের আলাে পড়ে ঝকঝক করছে তাদের রুপােলী ধাতব দেহ । প্রাগৈতিহাসিক যুগের দানবিক জানােয়ারের মত সুচালাে নাক আকাশের দিকে তুলে নিস্পন্দ দেহে তারা প্রতীক্ষমান । ••• এগিয়ে আসে চরম মুহূর্ত । তীক্ষ , তীৱ সাইরেনের আকাশ চেরা শব্দ আস্তে আস্তে মিলিয়ে যায় গভীর নৈঃশব্দ্যের মাঝে ।

তারপর দশ * নয় আট . • • • ••• সাত • • •• * ছয় – -তিন দুই আচমকা অগণিত বজ্রপাতের কানের পরদা ফাটানাে দারুণ শব্দে থর থর করে কেপে ওঠে আকাশ – বন – প্রান্তর ; চোখ ধাঁধানাে হাজার হাজার বিদ্যুৎ ঝলসে ওঠে । রকেটগুলোর পেছনে ; রাশি রাশি ধোঁয়া , আগুন আর বিকট গর্জনে মুহ্যমান হয়ে পড়ে সবাই । কয়েকটি মুহূর্ত । তারপর সম্বিং যখন ফিরে আসে , তখন নীল আকাশে সাদা ধোঁয়ার রেখা জাগিয়ে চকচকে বর্শাফলকের মত পনেরােটি রকেট – বিমান অকল্পনীয় গতিতে প্রবেশ করছে মহাশন্যের মাঝে । তারপরেই ধোঁয়া ছাড়া রইল না আর কিছুই ।

স্বর্গ ? ( ২ ) pdf download

একটা রকেটের কন্ট্রোল রুমে বসেছিল ওরা তিনজনে – কমাণ্ডার পানকিন , মেজর ধীমান ব্যানাজ আর ক্যাপ্টেন লাইল । এ রকেটের যাত্রী শধ এই তিন জনই । পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধি ওরা । রাশিয়া থেকে এসেছে কম্যাডার পাননি । সাত ফুট লম্বা অসুরের মত তার চেহারা । নীল চোখে এক বেপরোয়া দীপ্তি । ক্যাপ্টেন লাইলা আমেরিকার প্রতিনিধি । ঢেউ খেলানাে ঝিলমিলে সােনালী চুলের নিচে তার মিষ্টি মুখটি দেখে কারও বোঝার সাধ্য নেই যে এ মেয়েরও বৈজ্ঞানিক প্রতিভা থাকতে পারে । থট – রিডিং অথাৎ চিন্তা পঠনের একটা আশ্চর্য যন্ত্র আবিষ্কার করে ও দুনিয়াকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল ।

বিশেষ কিছু না , হেডফোনটা শুধ , কানে লাগালেই হল । অপরের চিন্তা ইথারে যে তরঙ্গ তুলছে , তাকেই গ্রহণ করে যত্রটি রূপায়িত করবে বিশেষ এক শব্দ অভ্যাসের ফলে সে শব্দ তরঙ্গের অথ বুঝে নেওয়া লাইলার পক্ষে কঠিন নয় মোটেই । আর তাই আমেরিকার প্রগতিশীল মহিলা সমিতি ওকে পাঠিয়েছে ভিন্ন গ্রহের অধিবাসীদের ভাষা পাঠ করার জন্যে ।বাংলা থেকে এসেছে মেজর ধীমান ব্যানাজী ।

ভারতীয় আণবিক সংস্থায় বিশ বছর ধরে গবেষণা করে পথিবীর দরবারে ভারতের মুখোজল করেছে সে । দু’মাস হল পথিবীর ঘাঁটি ছেড়ে এসেছে ওরা । একটানা একঘেয়ে যাত্রায় অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছিল ধীমনি । তাই বিরক্তি আর চাপতে না পেরে গজ গজ করে ওঠে , – “ কি ব্যপার বলাে তাে পানকিন ? এ ভাবে হাত পা গুটিয়ে আর কাঁহাতক বসে থাকা যায় ? হাতির দাঁতের মত ধবধবে সাদা লিভার দুটো দু’হাতে ধরে রুপােলী পর্দায় চোখ রেখে বসেছিল পাননি । এ রকেটের কম্যান্ডার হলেও ধীমানের বন্ধস্থানীয় সে ।

ওর ঝাঁঝালাে গলা শুনে হাসি মুখে বললে , তুমি তো জানই , ফ্ল্যাগ অফিসারের আদেশ না পাওয়া পর্যন্ত কিছুই করার উপায় নেই আমাদের । ‘ ‘ কিন্তু তিনিই বা কেন ফুটো জগন্নাথের মত বসে রয়েছেন বুঝি না ! উত্তর না দিয়ে হঠাৎ লিভারটা ঘুরিয়ে দিলে পানকিন — একটু দুলে ওঠে রকেটটা । চকিতে পর্দার ওপর ভেসে ওঠে তীরের মত এগিয়ে আসা একটা জলন্ত উকাপিণ্ড ।

চোখের পলক ফেলার আগেই সাৎ করে পাশ দিয়ে পেছনে অদৃশ্য হয়ে যায় আগুনের গোলাটা । সংঘর্ষ বাঁচিয়ে উত্তর দেয় পানকিন – ছায়াপথের যে অংশে আমাদের কোয়া ড্রন চলেছে , তারই এক প্রান্তে নতুন একটা গ্রহ দেখা গেছে । নাম মিলক । আকারে আয়তনে মিলক – গ্রহের সঙ্গে আমাদের পৃথিবীর আশ্চষ সাদৃশ্য আছে । কক্ষপথে পৃথিবীর যা গতিবেগ আর যে রকম অবস্থান , মিলকেরও প্রায় তাই ।

আজ পর্যন্ত সেখানে কেউ যায় নি বটে , তবে সম্প্রতি একটা সাভেরকেট দর মাত্রার একটা ফটো তুলে দেখিয়েছে যে মিলকে মানুষের মত উন্নত প্রাণী থাকা খুবই স্বাভাবিক । আর তাই আমাদের তিনজনের এই অভিযান চলছে মিলকে । আমার তাে মনে হয় অনেকটা পথ পেরিয়ে এসেছি আমরা , আর বেশী দেরী নেই । নিরুত্তরে বিরাট পর্দার দিকে একদন্টে তাকিয়ে রইল ধীমান । বিচিত্র ছবির পর ছবি ভেসে আসছে ঝিলমিলে পদটিার ওপর , চকিতে মিলিয়ে যাচ্ছে পেছনে ।

অনন্ত অন্তরীক্ষের অসীম রহস্যের অতলে ও তলিয়ে যায় ক্ষণেকের জন্যে । সমুদ্রতীরে বালুকাকণার মত কোটি কোটি সয ছড়িয়ে আছে এই বিপুল ব্রহ্মাণ্ডে ; পরিচিত সৌরজগৎ ছাড়িয়ে ঘণ্টায় ২৫,০০০ মাইল বেগে ধেয়ে চলেছে তারা এই কোটি জগতেরই আর একটির দিকে । তবুও এই অনন্ত রহস্যের সমাধানও কি মানুষ আজ করতে পেরেছে ? বিমুগ্ধ বিস্ময়ে ও তাকিয়ে থাকে পদার ওপর ভেসে আসা অপরুপ দৃশ্য – তরংগের দিকে । অক’মাৎ মাথার ওপর লাল অালাে জলে ওঠে ।

তারপরেই ভেসে আসে ফ্ল্যাগ – অফিসারের আদেশ ।- ‘ কমাণ্ডার পানকিন । তৈরী ? ‘ ইয়েস , স্যার , ‘ জবাব দেয় পাননি । ‘ তাহলে এবার ডাইনে মোেড় নাও । শুভেচ্ছা রইল । বিদায় । ‘ নিভে যায় লাল আলাে । মিলকের দিকে বাঁক নেয় রকেট । ধেয়ে চলে অবিশ্বাস্য বেগে — দেখতে দেখতে বহ , পিছনে হারিয়ে যায় কোয়াড্রনের অপর রকেটগলো । পানকিন বলে— “ গণনা নিভল হলে আর কিছুক্ষণের মধ্যেই পৌছে যাব আমরা । ধীমান আর লাইলা কোন উত্তর দেয় না ।

অপলক চোখে তাকিয়ে থাকে পদার ওপর । কিন্তু হীরের কুচির মত অপসয়মান নক্ষত্রপুঞ্জ ছাড়া মিলকের কোন চিহ্নই তখন ফুটে ওঠেনি পর্দার বুকে । কিছুক্ষণের মধ্যেই ভেসে ওঠে আলোর ফুটকির মত কতকগুলাে তারা । অন্ধকারের বুকে যেন কয়েকটি প্রদীপকণা । আরও কাছে এগিয়ে যায় রকেট ; দেখতে দেখতে বড় হয়ে ওঠে ফুটকিগুলো । তারপরেই ম্যাজিকের মত পদার ওপর ভেসে ওঠে বহুরঙা মস্ত বড় জলজলে একটা গােলক । ‘ মিলক ! ‘ বলে পানকিন ‘ বাব্বা , বাঁচা গেল , ‘ খুশী খুশী স্বরে বলে ওঠে ধীমান ।

এবার তাহলে নামার পালা । লাইলা , মিটার দেখ । ‘ খুব সাবধানে ক্ষ হাতে রকেটের মুখ উল্টো দিকে ঘুরিয়ে দিলে পানকিন ফলে শক্তিশালী জেটগুলো মিলকের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির দারুণ টান অনেকটা কমিয়ে দিলে । আর এই প্রচণ্ড বিপরীতমুখী শক্তির চাপ থেকে রেহাই পাবার জন্যে ওরা তিনজনেই সিটের সঙ্গে নিজেদের বেটে বেধে ফেলে গা এলিয়ে শুয়ে পড়ে নরম কুশনের উপর । পানকিনের হাত রইল যন্ত্রপাতির ওপর । পাশ থেকে ধীমান আর লাইলা মিটার দেখে দেখে হশিয়ার করে দিতে লাগল পানকিনকে ।

খুব আস্তে আস্তে নেমে এল বিরাট বিমানটা । মাথার ওপরকার পর্দায় ফুটে উঠল মিলকের ছবি । যতই নিচে নামতে লাগল রকেট , ততই আবছা সবজি ছােপগুলাের মধ্যে থেকে পষ্ট হয়ে উঠতে লাগল চারকোনা জমির পর জমি । পানকিন বললে – ব্যানাজী , ও পাশের ঐ সবুজ রঙের চারকোনা জমিটায় নামব । তুমি আর লাইলা চটপট অংক কষে পথ বাংলাও । সারি সারি রকমারি ডায়াল আর মিটারের চঞ্চল কাটাগুলাে দেখে দ্রুত তঙ্ক কষতে লাগল ওরা দু’জন । আর নির্দেশমত পাকা হাতে একটার পর একটা জেটে আচমকা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে রকেট – বিমানকে চারকোনা জমির ঠিক ওপরে নিয়ে এল পাননি ।

দেখতে দেখতে সমস্ত পদ জুড়ে ভেসে রইল জমিটা । যন্ত্রপাতি থেকে জানা গেল জমি খুবই মণ — মােটেই এবড়াে খেবড়ো নয় । রকেট নামাবার আদর্শ জায়গা । বিমানের গতিবেগ যতই শন্যের দিকে এগােতে লাগল , ততই যে দারুণ ।শক্তিটা ওদের কশনের ওপর চেপে ধরেছিল , তা একটু একটু করে কমে আসতে লাগল , আরও স্বচ্ছন্দভাবে গা এলিয়ে দিয়ে শল ওরা । টুকরাে টুকরো কথা ছাড়া কন্ট্রোলরুমে নেমে এলে গভীর নৈঃশব্দ্য । রকেটটি তাে আর নিতান্ত ছোট নয় — তাকে নিচে নামানােও রীতিমত কঠিন কাজ । সামান্য একটু ভুলের জন্য শুধ , রকেট কেন , ওদের জীবনও খতম হয়ে যেতে পারে নিমেষের মধ্যে ।

খুব সাবধানে , অনেক হিসেব করে পানকিন তাই নামাতে থাকে বিমানটা । ছােট্ট একটা ঝাঁকানি দিতেই সােল্লাসে চেচিয়ে উঠল ধীমান । রকেট নিরাপদে মিলকের মাটিতে এসে দাঁড়িয়েছে শেষ পর্যন্ত । খটাখট করে সব কটা জেট বন্ধ করে দিয়ে চট করে লাফিয়ে উঠল পানকিন— ‘ ব্যানাজী , উঠে পড়ো । বাতাসটা বিশ্লেষণ করে দেখে নাও ! কইক ! বাতাস পরীক্ষা করার যন্ত্রটাকে চাল করে দিয়ে তিনজনেই এগিয়ে গেল পাের্ট হোলের দিকে । বােতাম টিপতেই মস্ত বড় চাকতিটা আস্তে আস্তে ঢুকে গেল পাশের খাঁজে ।

অার পােট হােলের মধ্যে দিয়ে ওদের বিস্মিত চোখের সামনে জেগে উঠল এক অপরুপ দৃশ্য । বহুদূর পর্যন্ত সবজ , মসণ ঘাসজমি চলে গেছে — তারও ওধারে লম্বা সবুজ গাছের সারি , উচু উচু সবুজ পাহাড় , মাঝে মাঝে উকি দিচ্ছে সবুজ প্রান্তর । এপাশে ওপাশে দিগন্ত – বিস্তারী মাঠে ঝলমল করছে সােনালী শস্যের অকৃপণ প্রাচুর্য । হলদ ফিতের মত আঁকা বাঁকা পথগলে দণ্টির সীমা ছাড়িয়ে চলে গেছে বহুদর ।

যতদূর চোখ যায় , শুধ , সবুজ সােনালী আর হলুদ রঙের উৎসব লেগেছে প্রকৃতির কোলে — অপরুপ দতিতে ঝলমল করছে তাঁর অচলভরা অজস্র সম্পদ । কিছুক্ষণ এই অপূর্ব দৃশ্যের দিকে তাকিয়ে থাকলে গভীর প্রশান্তিতে মন প্রাণ ভরে ওঠে — মিলকের দিগন্তপ্রসারী শান্তি আর সৌন্দর্য অন্তরের শুন্য কোণগুলােও যেন ভরিয়ে তােলে । ‘ অপব ! ‘ উচ্ছসিত হয়ে ওঠে লাইলা ।

এত সুন্দর গ্রহ আমি আর কখনও দেখিনি । ‘ বাস্তবিকই পানকিন , এত সবুজ রঙ কি আর কোথাও দেখেছ তুমি ? সমস্ত মিলক গ্ৰহটাই যেন সবুজ জলে স্নান করে হলুদ আর সোনালী রঙের গয়না পরেছে , তাই না ? পানকিন কিছু বলে না — শুধ , মন্ত্রমুগ্ধের মত তাকিয়ে থাকে বাইরে । ‘ ক্লিং ‘ করে একটা শব্দ হতেই সম্বিৎ ফিরে আসে ওর । এগিয়ে যায় গ্যাস বিশ্লেষণ যন্ত্রটার দিকে । বাইরে থেকে বাতাসের একটু নমুনা টেনে নিয়ে নিঃ শব্দে পরীক্ষা করে চলেছিল মেশিনটা । সর , একটা ফিতের ওপর ফলাফলটা লেখা হয়ে বেরিয়ে এসেছিল বাইরে । ‘ বাতাস ঠিকই আছে হে । বিষাক্ত কিছু নেই ।

আমাদের পৃথিবীর মতই । বাতাসের চাপও প্রায় একরকম — সামান্য একটু বেশী । তাতে কোন ক্ষতি হবে না । ধীমান বলে গায়ের সঙ্গে সুট পরার কোন দরকারই এবার নেই । মহাকাশযান যাত্রীদের আধুনিক সট একটা আশ্চর্য জিনিস । লেপটে থাকে এয়ার টাইট রবারের এক সট ; তার ওপরে থাকে নাইলনের মতাে সুক্ষ তন্তু দিয়ে তৈরী দু’নম্বর পােশাক । মানুষের দেহ যে উত্তাপ এবং বায়ুর চাপে কর্মক্ষম থাকে ঠিক সেই উত্তাপ এবং চাপ এই পোশাকের মধ্যে বজায় রাখা যায় যতদিন খুশী ।

এই সট পরে কোন অজানা গ্রহে দিনের পর দিন ঘোরাফেরা করলেও কোন ক্ষতি হয় না । মহাকাশযাত্রীর । কিন্তু মিলকের অনুকল হাওয়ায় তারও আর কোন প্রয়ােজন রইল না । ‘ এস , এবার নেমে পড়া যাক কপাল ঠকে ! ‘ সকৌতুকে বলে ধীমান । ‘ এয়ার – লকের সামনে ওরা সরি বেধে দাঁড়ায় । প্রথমে প্রেসার চেম্বার ‘ , পরে বাইরের হ্যাচটা খুলে যেতে একে একে সুদীঘ সিড়ি বেয়ে নেমে আসে ওরা নিচে জমির ওপর । আর , ঠিক সেই মুহতে পাহাড় প্রান্তরের ওপর দিয়ে তীক্ষা একটা স্বর কাঁপতে কাঁপতে ভেসে এল ওদের কানে । খুশীতে ডগমগ হয়ে খোশ মেজাজে যেন কোন কচি কঠ গলা ছেড়ে গান জুড়েছে মাঠের ওপাশে ।

আচমকা তীক্ষা সরেলা শব্দটা শুনে চমকে উঠেছিল সবাই । পরক্ষণেই জোর গলায় হেসে ওঠে ধীমান , কি ব্যাপার হে পানকিন ? মিলকে প্রথম মােলা কাৎ কি শেষ পর্যন্ত খোকাখুকুদের সাথেই হবে ? ‘ চলাে দিকি , দেখে আসা যাক কি ব্যাপার । বলে পাননি । * দরে গাছের আড়ালে এক সার রঙীন পাখী দেখে মহা খুশীতে হাততালি দিয়ে ওঠে লাইলা , “ দেখাে দেখাে , ব্যানাজী । এ স্বগ রাজ্য না হয়ে যায় না । এত সুন্দর পাখী আর কোথাও দেখেছাে তুমি ? পাখীর চেয়েও আরও অাশ্চর্য জিনিস রয়েছে তোমার জন্যে — দেখাে ওদিকে ! কিছুদুরে গাছের নীচে বসেছিল একটা লােক । মহা খুশীতে গান জুড়েছে সে – ই । আর সেই সাথে মহানন্দে লাটুর মত কিছুতকিমাকার কি একটা জিনিস বোঁ বোঁ করে ঘােরাচ্ছে মাটির ওপর ।

বন্দী ( ৩ ) pdf download

অবাক হয়ে ওরা তিনজন মিলকের এই বুড়াে খােকা বাসিন্দার দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে রইল । লােকটার চোখ , মুখ , দেহ অবিকল পথিবীর মানুষের মতাে । পথিবীর হিসেবে বয়স তার বছর তিরিশ হবে । কিন্তু গলার স্বর ছেলেমানুষের মতো সর । হাবভাবও কেমন জানি খােকা খােকা রকমের । তারস্বরে গান গাইতে গাইতে হঠাৎ এদের দিকে চোখ পড়তেই হাতের খেলনা আছড়ে…….more reading download file

How to download file : pdf download

pdf download

মিলক গ্রহে মানুষ বইয়ের রিভিউঃ

Book Name: Milok Graher Manush
Author: Adrish Bardhan
Genre: Fiction, Science Fiction
Category: Novels
Publisher: Fantastic Prokashona
Published: 1984
Total pages: 92
PDF Size: 06 Mb

milok grohe manush pdf

Download

যেকোন তথ্যের জন্য আমাদের Facebook page এ সরাসরি যোগাযোগ করুন৷অথবা আমাদের contact page knock করুন৷

milok grohe manush pdf.মিলক গ্রহে মানুষ milok milok grohe manush pdf.Pdf.pdf download. Pdf ebook.pdf file.pdf bangla.pdf drive.pdf books bangla.pdf file download.pdf reader.